খেজুরের গুড় খাওয়ার গুনাগুন

প্রকৃতিতে একটু একটু করে শীত অনুভূত হচ্ছে। এমন সময়ে খেজুরের রস আর গুড়ের আগাম আমেজ তৈরি হচ্ছে মানুষের ভেতর। তাছাড়া খেজুর গুড়ের পিঠা-পায়েসের আগাম প্রস্তুতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশের যেকোনো অঞ্চলের খাদ্যসংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ এটি। তবে খেজুরের গুড়ের প্রচুর স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক জার্নাল অব আয়ুর্বেদ একটি প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আয়ুর্বেদ চিকিৎসা এবং ওষুধের জন্য খেজুর গুড়ের ব্যবহার জরুরি। প্রাচীনকাল থেকেই এটি হয়ে আসছে। গুড় একটি প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর মিষ্টি হিসাবে নয়, এতে অনেক খনিজ উপাদানও রয়েছে বলে মনে করা হয়। গুড় আসলে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম এবং ফসফরাস সমৃদ্ধ। এমনকি জিংক, তামা, থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন এবং নিয়াসিনের ট্রেস রয়েছে। গবেষণায় দেখা যায়, গুড়ে ভিটামিন বি, উদ্ভিদ প্রোটিন, ফাইটোকেমিক্যালস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ফলে শীতকালে গুড় খাওয়ার অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে। ডায়েটের সাথে গুড়কে অন্তর্ভুক্ত করে নিচের কয়েকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে পারেন। তা হলো– হজমশক্তি বাড়াতে: খাবারের পর মিষ্টি খাওয়ার প্রচলন আছে। তাই মিষ্টি ...